সাধারনত কালী পুজোর একদিন আগে অর্থাৎ কার্তিক মাসের চতুর্থী তিথিতে ভুত চতুর্দশী ধরা হয়। সেই নিয়মে ১১ই নভেম্বর ভুত চতুর্দশী হিসেবে গণ্য হওয়ার কথা কিন্তু ত এবার হচ্ছেনা তিথি মেনে কালী পুজোর দিনই এবার ভুত চতুর্দশী পালন হতে চলেছে।
আমাদের ভারতের যা ভুত চতুর্দশী সেটাই বিদেশের মাটিতে হলোইন নামে প্রচলিত থাকে। দুটি উৎসবের সময় ও প্রায় একই। আমাদের মতো তারাও পূর্বপুরুষদের স্বর্গলাভ ও জন্মলাভের জন্য প্রার্থনা করে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এদিন চোদ্দো শাক খাওয়া এবং চোদ্দো প্রদীপ জ্বালানো হয়। বলা হয় এতে আমাদের পূর্ব পুরুষদের মঙ্গল হয় এবং আমাদেরও তাদের আশীর্বাদ প্রাপ্তি হয়।
ঘর বাড়ি আলোয় সেজে ওঠে। বেজে ওঠে শ্যামার আগমরের বাজনা। মা কালী নিজে কালো হয়ে জগতের অন্ধকার নাশ করার জন্য আলো নিয়ে আসেন। মায়ের সাথেই পূজিত হন দেবী লক্ষ্মী, ধনপতি কুবের, ধন্নন্তরি এবং গণেশ । সুখ, সমৃদ্ধি, সুস্বাস্থ্য ও পরিবারের কল্যাণ হয়।
ছবি সংগৃহীত।