আমরা সবাই জানি মা কালী হলেন দেবী দুর্গার আরেক রূপ। তিনি ধরা ধামে আসেন মর্ত বাসীর জীবনের সমস্ত অন্ধকার মুছে আলোয় ভরিয়ে দিতে। এই সময় শুধু মা কালী নন পূজিত হন দেবী লক্ষ্মী, গণেশ, কুবেরও।
আগামী কাল অর্থাৎ রবিবার মায়ের আগমন হবে।
উৎসব প্রিয় বাঙালি মেতে উঠেছে কালী আরাধনায়। শহর থেকে গ্রাম, গ্রাম থেকে রাস্তাঘাট সব কিছু জুড়েই এখন আলোর মেলা।ভুত চতুর্দশীতে বাঙ্গালীর ঘরে ঘরে চোদ্দো প্রদীপ জ্বালানো হয় আমাদের প্রত্যেকের স্বর্গবাসী চোদ্দো পুরুষের জন্য। খাওয়া হয় চোদ্দো শাক। এখানেই বাংলার রীতি নীতির শেষ নয়।
আগামীকাল দুপুরেই অমাবস্যার শুরু এর মধ্যে রাত্র এগারোটার দিকে একটি ভালো যোগ আছে। এবং ওই সময়ের কাছাকাছি সময়েই মায়ের পুজো হওয়ার কথা। ধনতেরাস দিয়ে যে উৎসবের সূচনা তার শেষ হবে বুধবারের ভাইফোঁটার মাধ্যমে।
সকলের জীবনের বাঁধা বিঘ্ন কাটাতে, উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত করতে, আতস বাজির রোশনাই তে এবং সুখ ও সমৃদ্ধিতে ভরিয়ে তুলতে এই উৎসব পালন হয়। শুধু হিন্ধুমতে নয় বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যেও এই উৎসব পালনের ঢল দেখা যায়।