সারা দেশে জাতীয় সড়কে ছড়িয়ে রয়েছে টোল প্লাজ়া। গোটা দেশে যত টোল প্লাজ়া ছড়িয়ে রয়েছে, তার বেশির ভাগেরই নেপথ্যে রয়েছে একটিমাত্র সংস্থা।
জাতীয় বা রাজ্য সড়কের মাঝে মাঝেই থাকে টোল প্লাজ়া। সেখানে এসে দাঁড়ায় যান। টাকা দিয়ে তবেই মেলে আগে চলার অনুমতি। গোটা দেশে যত টোল প্লাজ়া ছড়িয়ে রয়েছে, তার বেশির ভাগেরই নেপথ্যে রয়েছে একটিমাত্র সংস্থা।
সারা দেশে জাতীয় সড়কে ছড়িয়ে রয়েছে টোল প্লাজ়া। রাজ্য সড়কেও রয়েছে। সড়ক মেরামতি এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য টাকা দিতে হয় সব গাড়িকে। সেই টাকা সংগ্রহ করা হয় এই প্লাজ়াতেই।
রাজ্য সড়ক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য টোল সংগ্রহ করে আরটিও (রিজিওনাল ট্রান্সপোর্ট অফিস)। রাজ্য সরকার সেই টাকা দিয়ে রাস্তা রক্ষণাবেক্ষণ করে।
জাতীয় সড়ক রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকে কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে থাকা ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (এনএইচএআই)। তারাই টোল সংগ্রহের দায়িত্বে থাকে। এনএইচএআই টোল বসিয়ে টাকা সংগ্রহ করে।
এনএইচএআই-এর নির্দেশিকা মেনে কিছু যানকে জাতীয় সড়কে চলার সময় টোল দিতে হয় না। অ্যাম্বুল্যান্স, দমকলের গাড়ি, পুলিশের গাড়িকে টোল দেওয়ার আওতায় রাখা হয় না।
প্রতিরক্ষা বাহিনীর গাড়ির থেকেও টোল আদায় করা হয়। না। প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, হাই কোর্ট, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের মতো ভিভিআইপির গাড়ি থেকেও টোল আদায় করা হয় না।
দেশের একাধিক রাজ্যের বেশ কিছু টোল প্লাজ়া থেকে টোল সংগ্রহের দায়িত্বে রয়েছে একটিই বেসরকারি সংস্থা।