পুরোনো সময় সুর ঢের কেটে গেল।
পুরোনো সময় সুর ঢের কেটে গেল।পুরোনো সময় সুর ঢের কেটে গেল।
যদি বলা যেত : সমুদ্রের পারে কেটে গেছে, সোনার বলের মতো সূর্য ছিলো পুবের আকাশে- সেই পটভূমিকায় ঢের ফেনশীর্ষ ঢেউ, উড়ন্ত ফেনার মতো অগণন পাখি। পুরোনো বছর দেশ ঢের কেটে গেল রোদের ভিতরে ঘাসে শুয়ে; পুকুরের জল থেকে কিশোরের মতো তৃপ্ত হাতে ঠাণ্ডা পানিফল, জল ছিড়ে নিতে গিয়ে; চোখের পলকে তবু যুবকের মতো মৃগনাভিঘন বড়ো নগরের পথে কোনো এক সূর্যের জগতে চোখের নিমেষ পড়েছিলো।যদি বলা যেত : সমুদ্রের পারে কেটে গেছে, সোনার বলের মতো সূর্য ছিলো পুবের আকাশে- সেই পটভূমিকায় ঢের ফেনশীর্ ঢেউ, উড়ন্ত ফেনার মতো অগণন পাখি। পুরোনো বছর দেশ ঢের কেটে গেল রোদের ভিতরে ঘাসে শুয়ে; পুকুরের জল থেকে কিশোরের মতো তৃপ্ত হাতে ঠাণ্ডা পানিফল, জল ছিড়ে নিতে গিয়ে; চোখের পলকে তবু যুবকের মতো মৃগনাভিঘন বড়ো নগরের পথে কোনো এক সূর্যের জগতে চোখের নিমেষ পড়েছিলো।
যদি বলা যেত : সমুদ্রের পারে কেটে গেছে, সোনার বলেরমতো সূর্য ছিলো পুবের আকাশে- সেই পটভূমিকায় ঢের ফেনশীর্ষ ঢেউ, উড়ন্ত ফেনার মতো অগণন পাখি। পুরোনো বছর দেশ ঢের কেটে গেল রোদের ভিতরে ঘাসে শুয়ে; পুকুরের জল থেকে কিশোরের মতো তৃপ্ত হাতে ঠাণ্ডা পানিফল, জল ছিড়ে নিতে গিয়ে; চোখের পলকে তবু যুবকের মতো মৃগনাভিঘন বড়ো নগরের পথে কোনো এক সূর্যের জগতে চোখের নিমেষ পড়েছিলো।শীর্ষ ঢেউ, উড়ন্ত ফেনার মতো অগণন পাখি। পুরোনো বছর দেশ ঢের কেটে গেল রোদের ভিতরে ঘাসে শুয়ে; পুকুরের জল থেকে কিশোরের মতো তৃপ্ত হাতে ঠাণ্ডা পানিফল, জল ছিড়ে নিতে গিয়ে; চোখের পলকে তবু যুবকের মতো মৃগনাভিঘন বড়ো নগরের পথে কোনো এক সূর্যের জগতে চোখের নিমেষ পড়েছিলো।
সেইখানে সূর্য তবু অস্ত যায়। পুনরুদয়ের ভোরে আসে মানুষের হৃদয়ের অগোচর গম্বুজের উপরে আকাশে। এ ছাড়া দিনের কোনো সুর নেই; বসন্তের অন্য সাড়া নেই।সেইখানে সূর্য তবু অস্ত যায়। পুনরুদয়ের ভোরে আসে মানুষের হৃদয়ের অগোচর গম্বুজের উপরে আকাশে। এ ছাড়া দিনের কোনো সুর নেই; বসন্তের অন্য সাড়া নেই।
প্লেন আছে:
অগণন প্লেন
অগণ্য এয়োরোড্রোম র'য়ে গেছে।
অগণ্য এয়োরোড্রোমর'য়ে গেছে।
র'য়ে গেছে।র'য়ে গেছে।
চারিদিকে উঁচু-নিচু অন্তহীন নীড়-
চারিদিকে উঁচু-নিচু অন্তহীন নীড়-হ'লেও বা হ'য়ে যেত পাখির মতন কাকলীর আনন্দে মুখর; সেইখানে ক্লান্তি তবু- এই; নিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মে
হ'লেও বা হ'য়ে যেত পাখির মতন কাকলীর আনন্দে মুখর; সেইখানে ক্লান্তি তবু- এই; নিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মেহ'লেও বা হ'য়ে যেত পাখির মতন কাকলীর আনন্দে মুখর; সেইখানে ক্লান্তি তবু- এই; নিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মে
হ'লেও বা হ'য়ে যেত পাখির মতন কাকলীর আনন্দে মুখর;সেইখানে ক্লান্তি তবু- এই; নিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মে
সেইখানে ক্লান্তি তবু- এই; নিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মেসেইখানে ক্লান্তি তবু- এই; নিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মে
সেইখানে ক্লান্তি তবু-এই; নিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মে
এই; নিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মেএই; নিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মে
এই;নিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মে
নিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মেনিখিল ও নীড় জনমানবের সমস্ত নিয়মে
ক্লান্তি-ক্লান্তি; কেন ক্লান্তি তা' ভেবে বিস্ময়; সেইখানে মৃত্যু তবু; এই শুধু- চাঁদ আসে একলাটি; নক্ষত্রেরা দল বেঁধে আসে; দিগন্তের সমুদ্রের থেকে হাওয়া প্রথম আবেগে এসে তবু অস্ত যায়; উদয়ের ভোরে ফিরে আসে আপামর মানুষের হৃদয়ের অগোচর রক্ত হেডলাইনের- রক্তের উপরে আকাশে। এ ছাড়া পাখির কোনো সুর- বসন্তের অন্য কোনো সাড়া নেই।ক্লান্তি-ক্লান্তি; কেন ক্লান্তি তা' ভেবে বিস্ময়; সেইখানে মৃত্যু তবু; এই শুধু- চাঁদ আসে একলাটি; নক্ষত্রেরা দল বেঁধে আসে; দিগন্তের সমুদ্রের থেকে হাওয়া প্রথম আবেগে এসে তবু অস্ত যায়; উদয়ের ভোরে ফিরে আসে আপামর মানুষের হৃদয়ের অগোচর রক্ত হেডলাইনের- রক্তের উপরে আকাশে। এ ছাড়া পাখির কোনো সুর- বসন্তের অন্য কোনো সাড়া নেই।
সজন নির্জন হ'য়ে থেকে ভয় প্রেম জ্ঞান ভুল আমাদের মানবতা রোল উত্তরপ্রবেশ করে আরো-বড়ো চেতনার লোকে; অনন্ত সূর্যের অন্ত শেষ ক'রে দিয়ে বীতশোক হে অশোক সঙ্গী ইতিহাস, এ-ভোর নবীন বলে মেনে নিতে হয়; এখন তৃতীয় অঙ্ক অতএব; আগুনে আলোয় জ্যোতির্ময়সজন নির্জন হ'য়ে থেকে ভয় প্রেম জ্ঞান ভুল আমাদের মানবতা রোল উত্তরপ্রবেশ করে আরো-বড়ো চেতনার লোকে; অনন্ত সূর্যের অন্ত শেষ ক'রে দিয়ে বীতশোক হে অশোক সঙ্গী ইতিহাস, এ-ভোর নবীন বলে মেনে নিতে হয়; এখন তৃতীয় অঙ্ক অতএব; আগুনে আলোয় জ্যোতির্ময়