স্থবিনয় মুস্তফীর কথা মনে পড়ে এই হেমন্তের রাতে। এক সাথে বেরাল ও বেরালের-মুখে-ধরা-ইদুর হাসাতে এমন আশ্চর্য শক্তি ছিলো ভূয়োদর্শী যুবার। ইদুরকে খেতে-খেতে শাদা বেরালের ব্যবহার, অথবা টুকরো হ'তে-হ'তে সেই ভারিকে ইঁদুর: বৈকুন্ঠ ও নরকের থেকে তা'রা দুই জনে কতোখানি দূর ভুলে গিয়ে আধো আলো অন্ধকারে হেঁচকা মাটির পৃথিবীতে আরো কিছুদিন বেঁচে কিছুটা আমেজ পেয়ে নিতে কিছুটা সুবিধা ক'রে দিতে যেত- মাটির দরের মতো বেটে; তবুও বেদম হেসে খিল ধ'রে যেত ব'লে বেরালের পেটে ইদুর 'হুররে' ব'লে হেসে খুন হ'তো সেই খিল কেটে-কেটে।