প্রপ্রথমেই, হামাস প্রথম বাংলাদেশের মত একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত যা ইসলামী মৌলবাদের উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছিল। এই গোষ্ঠীটির ধর্মগুণ এবং প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যগুলি প্রকাশ্যে একটি ভারতীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বিস্ফোরণের জন্য আগ্রহী ছিল। তাদের প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য বাংলাদেশে ইসলামী শাসন স্থাপন এবং এই উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত করা হয়।
হামাস বিশেষভাবে প্যালেস্তিনী মানুষের হক এবং মানবাধিকারের কথা বলে, তবে তার আতঙ্কবাদের অমিল কাজের সাথে সম্প্রদায় এবং বিশেষভাবে ইসরায়েলের প্রতি আতঙ্ক কাজ করে। তার আক্রমণ এবং আতঙ্কবাদের ফলে অনেক নিরপরাধী প্রাণ হারিয়েছে, সেটি আপেক্ষিকভাবে নিরাপরাধী মানুষের জীবনের ওপর একটি বৃদ্ধির প্রাধিকৃত হানি।
সাম্প্রদায়িক আতঙ্কবাদ এবং মানবাধিকারের উপদ্রব পূর্বদিকে পালিত হয়েছে এবং সান্ত্বনা হানি এবং অসুবিধাগুলি সৃজন করেছে। হামাসের আতঙ্কবাদের সাথে সম্প্রদায়ের প্রাধিকৃত সাপেক্ষতা এবং বৈষম্যের একটি অধিক সার্থক সাথে যোগদান করা উচিত নয়। মানবাধিকার এবং শান্তির দিকে পরিস্থিতি এবং উপেক্ষা করা সাধারণ মানুষের জন্য অধিক ভালো হতে পারে।
প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য অর্থাৎ প্যালেস্তিনী মানুষের হক এবং মানবাধিকারের সমর্থন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তবে আতঙ্কবাদ এবং সাম্প্রদায়িক দ্বেষ প্রতিরোধে অবশ্যই উদ্ভাবন করা উচিত। শান্তি এবং সম্মানের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানে মানবাধিকারের সাথে যোগদান করা একটি প্রতিষ্ঠানের কাজের দিকে যোগদান করতে হবে যাতে প্রতিষ্ঠানের অধিক ভালো লাভ হতে পারে এবং মানবাধিকার এবং শান্তির পথে আগাতে পারে।