দুর্গা পূজা, পশ্চিমবঙ্গের একটি অত্যন্ত গৌরবমূলক উৎসব, যা বছরের একটি অত্যন্ত প্রতীক্ষিত মুহূর্ত। এই পূজা প্রতি বছর মহালয়া পাকের পর, অষ্টমী তিথি যে দিন মা দুর্গা এসে বসেন, তাদের জনসাগর বেঙ্গলে একটি অত্যন্ত উৎসবমূলক দিন হয়ে উঠে।
দুর্গা পূজা আষ্টমী, এই মহান উৎসবের দুটি দিনের দ্বিতীয় দিন, এবং এই দিনটি অত্যন্ত গৌরবময় এবং উৎসবপূর্ণ। এই দিনে মা দুর্গা ও তার চার সন্নাসী দেবীরা দেবদেবীদের সাথে সন্ধি সম্পন্ন হয়ে উঠেন, এবং পূজার আধিকারীদের দ্বাদশ কান্ধা প্রতিষ্ঠা করে উন্মোচন সেরেমনি করেন। এই মুহূর্তে পূজা মন্দপে বেশিরভাগ শ্রদ্ধালু সন্ধ্যা আরতি সময়ে উপস্থিত হতে পাওয়া যায়, যা সুন্দর আরতি গানের সাথে চলে। পূজা মন্দপে একটি সানাইয়া বাদ্যসংগীতের মূল কার্যভাষণ সারথি সম্প্রদায়ের সাধুদের দ্বারে প্রদান করা হয়, এবং পূজা অষ্টমী আরতি দ্বারা সমাপ্ত হয়।
এই দিনে সাড়ে সাতটা পুজা আরতি দ্বারে প্রদান করা হয়, যা পূজা সময় এবং আরতি গানের মুহূর্ত অসুস্ত্র বিবেক ও অত্যন্ত শ্রদ্ধালুদের জন্য অত্যন্ত আনন্দমূলক সময়। দুর্গা পূজা আষ্টমীর এই দিনে বেঙ্গলে অত্যন্ত উৎসবপূর্ণ হয়, এবং পূজার এই দিন পূজার মন্দপে সম্পূর্ণ দেশের শ্রদ্ধালুদের আকর্ষণ করে।
এই দিনে বেঙ্গলে পূজা প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়, যেখানে পূজা মন্দপে প্রদর্শনী করা হয়, এবং পূজা মন্দপের সাজানো দৃশ্য শিল্পীদের উৎসাহিত করে।
এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে সাধারণ মানুষ পূজা মন্দপের সৌন्दর্য, শিল্পকলা, ও সাংস্কৃতিক ধারার সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে।
দুর্গা পূজা আষ্টমী একটি অত্যন্ত গৌরবমূলক দিন, যা বেঙ্গলের জনসাগরে সৌজন্য, আনন্দ, এবং সংগীতের একটি সুন্দর স্বর্ণিম মুহূর্ত হয়ে উঠে। এই দিনে পূজার মন্দপে সবাই মা দুর্গা ও তার সন্নাসী দেবীদের কাছে পূর্ণ শ্রদ্ধা এবং ভক্তি অভিপ্রেত হয়, এবং এই দিনের উৎসবের প্রসার দেশের সংগীত, শিল্পকলা, এবং সাংস্কৃত