
হাসি একটি মানবিক সম্প্রেষণ, এটি সমগ্র পৃথিবীতে সমর্থন এবং অদৃশ্য সংযোগ করে। এই মহৎ মূল মানবিক সম্প্রেষণ উদ্ধরণের জন্য একটি বিশেষ দিন রয়েছে, যা বিশ্ব হাসির দিন নামে পরিচিত। এই উৎসবটি প্রতি বছর ৬ অক্টোবরে পালন করা হয় এবং এটি মুখ্যভাবে সমগ্র পৃথিবীতে হাসি এবং সমগ্র মানবতা কে উৎসাহিত করার জন্য আয়োজন করা হয়।
বিশ্ব হাসির দিনের ইতিহাস অত্যন্ত মানসম্মত। এটি প্রথমবারের প্রয়াত্নে ১৯৯৯ সালে শুরু হয়, এবং এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল পৃথিবীর মানবসম্প্রেষণকে সাথে আনা এবং সার্থক হাসির মাধ্যমে লোকদের জীবন উজ্জ্বল করা। এই দিনে মানুষের উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয় যে সমগ্র পৃথিবীতে হাসির মূল্যবোধ ও প্রয়োজন।
বিশ্ব হাসির দিনের উদ্যোগের একটি পর্ব হলো হাসির শিল্প কর্মসূচি, যেখানে লোকেরা হাসির মুখোমুখি আসে এবং একে অপরকে হাসির সঙ্গে সাক্ষরিক বিদ্বেষনা প্রদান করেন। এটি একটি আত্মপ্রতিযোগিতা, যেখানে সেরা হাসির শিল্পীরা পুরস্কৃত হয়। এছাড়া, বিভিন্ন সামাজিক সম্প্রেষণ মাধ্যমে এই দিনটি প্রতিবছর উদ্বোধন হয়, এবং লোকেরা এই দিনটি বিশেষ উপলক্ষ্য করে মানুষের মুখে হাসি দেখায়।
এই মহৎ উৎসবটি পৃথিবীর অন্যান্য উৎসবের মতো বিশেষ রূপে পালন করা হয় না। এটি কোনও ধরণের বৈশেষিক সেলিব্রেশন নয়, বরং এটি মানুষের মধ্যে সমগ্র বিশ্বজুড়ে একটি মানসম্মত আদর্শ তৈরি করে। এই দিনে হাসি এবং সম্প্রেষণ প্রধান মেধাভর্ণ হয় এবং মানুষের মধ্যে দুর্বলতা এবং অবস্থানের দুশ্চিন্তা দূর করে।
সমগ্র পৃথিবী যে মূলে বেশি মানুষের সম্পর্ক এবং বন্ধুত্বের প্রতি বিশ্বাস করে, বিশ্ব হাসির দিনটি একটি সাক্ষরিক প্রতিষ্ঠান যেখানে মানবিক সম্প্রেষণ এবং একটি আদর্শ জীবনশৈলী উত্থাপন করা হয়। এই দিনে সবাই একে অপরের সাথে একটি সুন্দর হাসি শেয়ার করতে পারে, এবং সেই সাথে একটি সম্প্রেষণমূলক পার্টিতে যোগ দেওয়ার সুযোগ পেতে পারে। আসুন সমগ্র পৃথিবীতে বিশ্ব হাসির দিন পালন করি এবং সবাইকে একটি সুখময় এবং হাসির পূর্ণ জীবনে অবদান রাখি।