শনিবার মণিপুরের 27 টি বিধানসভা কেন্দ্রের সমন্বয়কারী কমিটির ডাকা 24 ঘন্টার সাধারণ ধর্মঘট ইম্ফল উপত্যকায় স্বাভাবিক জীবনকে অবিচল করে দেয়, প্রায় সমস্ত এলাকায় বাজার এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে।
গণপরিবহন রাস্তা বন্ধ ছিল এবং শুধুমাত্র কয়েকটি ব্যক্তিগত গাড়ি রাস্তায় চলতে দেখা গেছে।গণপরিবহন রাস্তা বন্ধ ছিল এবং শুধুমাত্র কয়েকটি ব্যক্তিগত গাড়ি রাস্তায় চলতে দেখা গেছে।
গণপরিবহন রাস্তা বন্ধ ছিল এবং শুধুমাত্র কয়েকটি ব্যক্তিগত গাড়ি রাস্তায় চলতে দেখা গেছে।মধ্যরাত থেকে ধর্মঘটের কারণে স্কুলগুলোও বন্ধ ছিল।
মধ্যরাত থেকে ধর্মঘটের কারণে স্কুলগুলোও বন্ধ ছিল।মধ্যরাত থেকে ধর্মঘটের কারণে স্কুলগুলোও বন্ধ ছিল।
পার্বত্য জেলাগুলি অবশ্য ধর্মঘটের দ্বারা প্রভাবিত হয়নি, যা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার জন্য জরুরি বিধানসভা অধিবেশনের দাবিতে কমিটি আহ্বান করেছিল।পার্বত্য জেলাগুলি অবশ্য ধর্মঘটের দ্বারা প্রভাবিত হয়নি, যা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার জন্য জরুরি বিধানসভা অধিবেশনের দাবিতে কমিটি আহ্বান করেছিল।
কমিটির আহ্বায়ক এল বিনোদ এর আগে বলেছিলেন যে ধর্মঘট জনগণের কষ্ট বাড়ানোর জন্য নয়, "সরকারকে চাপ দিতে"।কমিটির আহ্বায়ক এল বিনোদ এর আগে বলেছিলেন যে ধর্মঘট জনগণের কষ্ট বাড়ানোর জন্য নয়, "সরকারকে চাপ দিতে"।
কমিটির আহ্বায়ক এল বিনোদ এর আগে বলেছিলেন যে ধর্মঘট জনগণের কষ্ট বাড়ানোর জন্য নয়, "সরকারকে চাপ দিতে"।এদিকে, মণিপুর মন্ত্রিসভা শুক্রবার রাজ্যপাল আনুসুইয়া উইকে 21 আগস্ট থেকে বিধানসভার অধিবেশন আহ্বান করার সুপারিশ করেছে।এদিকে, মণিপুর মন্ত্রিসভা শুক্রবার রাজ্যপাল আনুসুইয়া উইকে 21 আগস্ট থেকে বিধানসভার অধিবেশন আহ্বান করার সুপারিশ করেছে।
কমিটির আহ্বায়ক এল বিনোদ এর আগে বলেছিলেন যে ধর্মঘট জনগণের কষ্ট বাড়ানোর জন্য নয়, "সরকারকে চাপ দিতে"।এদিকে, মণিপুর মন্ত্রিসভা শুক্রবার রাজ্যপাল আনুসুইয়া উইকে 21 আগস্ট থেকে বিধানসভার অধিবেশন আহ্বান করার সুপারিশ করেছে।গত মার্চে বিধানসভার অধিবেশন হয়েছিল।
গত মার্চে বিধানসভার অধিবেশন হয়েছিল।গত মার্চে বিধানসভার অধিবেশন হয়েছিল।
মণিপুর মে মাসে শুরু হওয়া জাতিগত সহিংসতার সাক্ষী হয়েছে এবং বিক্ষিপ্তভাবে গত তিন মাস ধরে উত্তর-পূর্ব রাজ্যে মড়ক লেগেছে, 160 জনেরও বেশি প্রাণ দিয়েছে।মণিপুর মে মাসে শুরু হওয়া জাতিগত সহিংসতার সাক্ষী হয়েছে এবং বিক্ষিপ্তভাবে গত তিন মাস ধরে উত্তর-পূর্ব রাজ্যে মড়ক লেগেছে, 160 জনেরও বেশি প্রাণ দিয়েছে।
রাজ্য, যেটি কারফিউ আবদ্ধ রয়েছে, চলমান জাতি দাঙ্গার সময় নিহত আদিবাসীদের জনসমক্ষে দাফন করার ঘোষণার পরে দুটি যুদ্ধরত সম্প্রদায় - মেইটিস এবং কুকি-জোমিসের মধ্যে সাম্প্রতিক শত্রুতা দেখা দিয়েছে।
প্রাক্তন কুকি জঙ্গি সংগঠন এবং কেন্দ্রের মধ্যে আলোচনা পুনরায় শুরু হওয়ার পর দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে উত্তেজনাও বৃদ্ধি পায়।
মণিপুরের জনসংখ্যার প্রায় 53 শতাংশ মেইটিস এবং বেশিরভাগ ইম্ফল উপত্যকায় বাস করে। আদিবাসী - নাগা এবং কুকি - 40 শতাংশের কিছু বেশি এবং পার্বত্য জেলাগুলিতে বসবাস করে।
