লীলা মজুমদারের আরও ছোট ছোট কিছু অবিস্মরণীয় সৃষ্টি একত্রে আনা হয়েছে রচনাবলী ২ বইটির মধ্যে। এটি এমন একটি উপন্যাস যেখানে গল্পগুলি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যাতে বইটি সব বয়সের মানুষই পড়তে পারেন, এবং এর মজা উপলব্ধি করতে পারেন।
"আনন্দমঠ" হল 1882 সালে বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা একটি বাংলা উপন্যাস। গল্পটি 18 শতকের শেষের দিকে সেট করা হয়েছে এবং ভারতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে সন্ন্যাসী বিদ্রোহকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে। উপন্যাসটি একদল সন্ন্যাসীর যাত্রা অনুসরণ করে য
"শ্রীকান্ত" প্রখ্যাত বাঙালি লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটি ক্লাসিক উপন্যাস। গল্পটি শিরোনাম চরিত্র শ্রীকান্তের জীবনকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে, একজন বিচরণকারী এবং লক্ষ্যহীন যুবক যে আত্ম-আবিষ্কারের যাত্রা শুরু করে। উপন্যাসটি বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকের ব
"শকুন্তলা" হল অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি ক্লাসিক উপন্যাস, যা প্রাচীন ভারতীয় পুরাণের একটি চরিত্র শকুন্তলার গল্পকে চিত্রিত করেছে। আখ্যানটি শকুন্তলার জীবনকে অনুসরণ করে, যাকে তার পিতামাতা পরিত্যাগ করেছিলেন এবং ঋষি কণ্ব দ্বারা একটি নির্জন বনে বেড়ে ও
ফেলুদা এবং শঙ্কু বাদে সত্যজিৎ রায়ের যাবতীয় লেখা নিয়ে তৈরি একটি সংকলন।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি বাংলা উপন্যাস "বামুনের মেয়ে"। গল্পটি আবর্তিত হয়েছে বর্ষা নামের এক যুবতীকে ঘিরে, যে গ্রামীণ পটভূমি থেকে আসে তার ধনী শহরের আত্মীয়দের সাথে থাকতে। তিনি সাংস্কৃতিক ধাক্কার সম্মুখীন হন এবং শহরের পরিশীলিত জীবনধারার সাথে
আবোল তাবোল হল সুকুমাররায়ের রচিত বাংলা শিশুদের কবিতা এবং ছড়ার একটি সংকলন, যা প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল 19 ই সেপ্টেম্বর 1923 সালেইউ. রে অ্যান্ড সন্সপ্রকাশকদের দ্বারা। এটি 46টি শিরোনামযুক্ত এবং সাতটি শিরোনামবিহীন ছোট ছড়া (কোয়াট্রেন) নিয়ে গঠিত, সবগুলোই
এটি একটি গোয়েন্দা সংক্রান্ত গল্প। বইটিতে প্রধান চরিত্র ফেলুদা, তোপসে এবং লালমোহন গাঙ্গুলির রোমাঞ্চকর সব অভিজ্ঞতা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। কিভাবে ফেলুদা নিজের তুখোড় ধারালো বুদ্ধি দিয়ে একের পর এক জটিল রহস্যভেদ করেন তারই কাহিনী বর্ণিত হয়েছে এই ফেলুদা সম
দুর্গাসন্ধিনী" বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি বাংলা উপন্যাস। গল্পটি 18 শতকের শেষদিকে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে সন্ন্যাসী বিদ্রোহের ঐতিহাসিক ঘটনাকে ঘিরে। উপন্যাসটি সন্ন্যাসী বিদ্রোহের পটভূমিতে স্থাপিত হয়েছে, ব্রিটিশ শাসনের বিরু
এটি একটি গোয়েন্দা সংক্রান্ত গল্প। বইটিতে প্রধান চরিত্র ফেলুদা, তোপসে এবং লালমোহন গাঙ্গুলির রোমাঞ্চকর সব অভিজ্ঞতা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। কিভাবে ফেলুদা নিজের তুখোড় ধারালো বুদ্ধি দিয়ে একের পর এক জটিল রহস্যভেদ করেন তারই কাহিনী বর্ণিত হয়েছে এই ফেলুদা সম
আলো থেকে দূরে নির্জনে বসবাসকারী রহস্যময় রাজাকে ঘিরে নাটকটি আবর্তিত হয়েছে। তার রানী সীতা তাকে দেখতে চায় এবং তার অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলে। নাটকটি প্রেম, আত্ম-আবিষ্কার এবং সত্যের সাধনার বিষয়বস্তু অন্বেষণ করে। গল্পটি উন্মোচিত হওয়ার সাথে সাথে, সীতা
কপালকুণ্ডলা হল একজন বিশিষ্ট ভারতীয় লেখক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি বাংলা উপন্যাস। উপন্যাসটি 1866 সালে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল এবং এটিকে বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য রচনাগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচনা করা হয়। গল্পটি
একটি প্রফেসর এর জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু মহাজাগতিক ঘটনার সম্মিলিত রূপ
"মহাশ্বেতা দেবীর ছোটগল্পের সংগ্রহ" হল গল্পের একটি সংকলন যা ভারতে সামাজিক সংগ্রাম এবং মানবিক স্থিতিস্থাপকতাকে স্পষ্টভাবে চিত্রিত করে। গল্পগুলি বর্ণ বৈষম্য, লিঙ্গ-ভিত্তিক সহিংসতার বিষয়বস্তু অন্বেষণ করে । মহাশ্বেতা দেবীর আখ্যানগুলি পদ্ধতিগত অন্যায়ের এ
পরিণীতা 20 শতকের শুরুতে বেঙ্গল রেনেসাঁর সময় ঘটে। গল্পটি একটি দরিদ্র 13 বছর বয়সী অনাথ মেয়ে ললিতাকে কেন্দ্র করে, যে তার কাকা গুরুচরণের পরিবারের সাথে থাকে। গুরুচরণের পাঁচটি কন্যা রয়েছে এবং তাদের বিবাহের ব্যয়ভার তাকে দরিদ্র করে তুলেছে।
"বিপ্রদাস" প্রখ্যাত লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটি বাংলা উপন্যাস। গল্পটি কেন্দ্রীয় চরিত্র বিপ্রদাসকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে, একটি ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় পরিবারের একজন সংবেদনশীল এবং অন্তর্মুখী যুবক। তিনি রক্ষণশীল মূল্যবোধ এবং সামাজিক নিয়ম দ্বারা চিহ্ন
ঘরে-বাইরে (১৯১৬) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি উপন্যাস।এটি চলিত ভাষায় লেখা রবীন্দ্রনাথের প্রথম উপন্যাস। উপন্যাসটি ১৯১৬ সালে সবুজপত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। স্বদেশী আন্দোলনের পটভূমিকায় রচিত এই উপন্যাসে একদিকে আছে জাতিপ্রেম ও সংকীর্ণ স্বাদেশিকতার সমাল
"দেবদাস" প্রখ্যাত বাঙালি লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা একটি কালজয়ী ক্লাসিক। এই মর্মস্পর্শী আখ্যানটি দেবদাসের করুণ কাহিনি, অপ্রত্যাশিত প্রেমের দ্বারা গ্রাস করা এক যুবককে নিয়ে আসে। 20 শতকের গোড়ার দিকে স্থাপিত, গল্পটি ঔপনিবেশিক ভারতে সামাজিক নি
"আরক্ষনিয়া" সত্যবতী নামে এক যুবতীর গল্প বলে, যিনি একটি রক্ষণশীল এবং গোঁড়া বাঙালি পরিবারের অন্তর্গত। সত্যবতীর জীবন তার সমাজে নারীদের প্রতি স্থাপিত ঐতিহ্যবাহী মূল্যবোধ ও প্রত্যাশার দ্বারা গঠিত। তিনি একজন বয়স্ক ব্যক্তি বিকাশের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ
গল্পটি নায়ক, বিহারীকে অনুসরণ করে, যিনি তার আদর্শ বধূর সন্ধানে হেমনালিনী নামে কনডেন্সড মিল্ক (খির) দিয়ে তৈরি একটি পুতুল তৈরি করেন। এই পুতুলটি জাদুকরীভাবে জীবনে আসে এবং নাটকটি মানুষের সম্পর্কের জটিলতা এবং সামাজিক প্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করার পরিণতিগু